Posts

Showing posts from July, 2018

ন্যাশনাল হেরাল্ড এর অনুযায়ী মধ্যেপ্রদেশ নির্বাচনে কোন দল বহুমত পেতে চলছে জানলে অবাক হবেন।

Image
২০১৯ সামনে, তাই প্রত্যেকটি নির্বাচনের উপর দেশের জনগণের নজর প্রখরভাবে রয়েছে। সম্প্রতি ন্যাশনাল হেরাল্ড এ মধ্যেপ্রদেশের আগামী নির্বাচনকে নিয়ে একটা সার্ভে হয়েছে। ন্যাশনাল হেরাল্ড এ ছাপা এই সার্ভে সকলকে চমকে দিয়েছে। ন্যাশনাল হেরাল্ড এ বলা হয়েছে মধ্যেপ্রদেশে কংগ্রেস ও বহুজন সমাজবাদী পার্টির মধ্যে জোটবন্ধন অতিআবশ্যক। কারণ জোট না তৈরি হলে বিজেপিকে হারানো খুবই মুশকিল হবে । ন্যাশনাল হেরাল্ড এ এটাও বলা হয়েছে যে মধ্যপ্রদেশ নির্বাচনে বহুমত লাভ করবে নরেন্দ্র মোদীর সরকার। ন্যাশনাল হেরাল্ড এ এটাও স্বীকার করা হয়েছে যে যদি জোটবন্ধন হয়েও যায় তাহলেও বিজেপির বহুমত পাওয়ার সুযোগ অনেক বেশি রয়েছে। কিন্তু যদি কংগ্রেস ও বসপার জোটবন্ধন না হয় তাহলে ক্ষমতা থেকে বিজেপিকে কেউ সরাতে পারবে না। তামিলনাড়ুর স্পিক মিডিয়ার দ্বারা ২৭ জুলাই একটা সমীক্ষা জারি করা হয়েছিল। হেরাল্ডে প্রকাশিত এই সমীক্ষায় বলা হয়েছে যদি, কংগ্রেস ও বসপা জোট না করে লড়াই করে তাহলে বিজেপি ১৪৭, কংগ্রেস ৭৩, বিএসপিকে ৯ এবং অন্যান্যদের ১ সিট মিলবে। আর যদি কংগ্রেস ও বহুজন সমাজবাদী পার্টির জোট হয় তাহলে বিজেপি ১২৬, কংগ্রেস ও বিএসপি ১০৩ এবং অন্যান্যরা ১০৩ টি স

মমতা ব্যানার্জীর সততার পর্দাফাঁস করলেন বিজেপি নেতা মুকুল রায়।

Image
প্রাপ্তন তৃনমূল নেতা এবং বর্তমান বিজেপি নেতা মুকুল রায় যাকে তৃনমূলের 2nd Man বলা হত। যিনি ছিলেন মুখ্যমন্ত্রীর সবচেয়ে কাছের মানুষ। তাকে মুখ্যমন্ত্রী মমতার ডান হাত হিসাবেই ধরা হত। এবার সেই মুকুল রায় অভিযোগ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে। দুর্নীতি ও মুসলিম তোষণ থেকে জর্জরিত হয়ে তৃনমূল ত্যাগ করে চলে আসা মুকুল তার প্রাপ্তন দলনেত্রীর তথা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে ঘোরতোর অভিযোগ আনলেন। মুকুল রায় বলেন যে, বাংলার বর্তমান মুখ্যমন্ত্রীর রয়েছে বিপুল পরিমানে সম্পত্তি। তার আরও দাবি যে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সততার প্রতীকভাবমূর্তির আড়ালে রয়েছে বিরাট পরিমানে গোপন সম্পত্তি। সেই সম্পত্তির পরিমান প্রায় ১২০০ কোটি। এক সংবাদ পত্রের কাছে মুকুল রায় দাবি করেন যে কিছু দিন আগে মমতা একটি পারিবারিক অনুষ্ঠান করেন সেই অনুষ্ঠানের নিমন্ত্রণ পত্রের দাম ছিল ৪০০ টাকা। তিনি আরও বলেন যে “রাজ্যের যারা আইপিএস ও আই.এএস অফিসার রয়েছেন তারা এখন থেকেই সততার সঙ্গে কাজ করা শুরু করে দিন। কারন আর মাত্র তিন বছর পরই পশ্চিমবঙ্গ থেকে মমতার সরকার ক্ষমতা চ্যুত হবে। তৃনমূলের প্রাপ্তন এই নেতা বলেন যে এখন বাংলাতে যেভাবে

‘২০১৯ এ হারলেও যেন জীবনসঙ্গিনী পেয়ে যান রাহুল গান্ধী, এই প্রার্থনা গোরক্ষনাথ মন্দিরে।’

Image
২০১৯ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাহুল গান্ধী জোরতার প্রচার শুরু করে দিয়েছে। কংগ্রেসে মহলের দাবি ২০১৯ এ দেশের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী পদে বসবেন রাহুল গান্ধী। কিন্তু মহাজোট বন্ধন একদিকে যেমন অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে তেমনি সম্প্রতি সার্ভে জানিয়ে দিচ্ছে যে ২০১৯ এ ভারতের প্রধানমন্ত্রী পদে বসার সৌভাগ্য সোনিয়া পুত্র রাহুলের হবে না। আপনাদের জানিয়ে রাখি কংগ্রেসে রাহুল গান্ধী যুব নেতা বলে পরিচিত হলে রাহুল গান্ধী বয়স ৪৮ এর বেশি যার কারণে মাঝে মধ্যেই রাহুল গান্ধীর বিয়ের প্রসঙ্গ তুলে মজা নেন বিজেপি সমর্থকরা। সম্প্রতি রাহুল গান্ধীর বিয়ে নিয়ে এমনি মজা করলে বিজেপি নেত্রী স্বাধ্বী প্রাচী। ইনি বলেন ২০১৯ এ কংগ্রেস সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পায় তাহলেও যেন রাহুলের কপালের একটা বউ জুটে যায়। সোমবার দিন গোরক্ষপুরের গোরক্ষনাথ মন্দিরে পুজো দিতে গিয়েছিলেন স্বাধ্বী প্রাচী। আর তার পরেই এমন মন্তব্য করেন তিনি। স্বাধ্বী প্রাচী বলেন, শ্রাবণ মাসের প্রথম সোমবার, গোরক্ষনাথের কৃপা পেতে এসেছিলাম সেই সময় রাহুল গান্ধীর জন্য গোরক্ষনাথের কাছে প্রার্থনা করেছি যে যদি কংগ্রেস নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পায় তাহলেও যেন একটা জিবনসঙ্গিনী পেয়ে যায়। আপনাদ

অবৈধ বাংলাদেশি ইস্যুতে মমতা ব্যানার্জীকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করলেন অমিত শাহ।

Image
NRC বিষয় নিয়ে দেশের রাজনীতি তুঙ্গে, এমত অবস্থায় তৃণমূল,কংগ্রেস ও বামপন্থীরা এক হয়ে বিজেপিকে আক্রমণ করতে নেমে পড়েছে। আসলে বহু বছর ধরে বাংলাদেশ লাগোয়া রাজ্যগুলিতে বাংলাদেশিরা অবৈধভাবে প্রবেশ করে বসবাস করছিল। এমনকি কিছু কিছু জেলায় আসামের মূল নিবাসীদের তাড়িয়ে সেখানে বসবাস করতে শুরু করেছিল অবৈধ বাংলাদেশিরা। বহুবার আন্দোনের পর সুপ্রিম কোর্ট NRC করে ভারতীয় ও বিদেশিদের নাম নির্বাচনে জন্য সরকারকে নির্দেশ দেয়। কিন্তু ২০১৯ নির্বকচন সামনে থাকায় দেশের নিরাপত্তার ইস্যু নিয়েও রাজনীতি শুরু করেছে বিজেপি বিরোধী দলগুলি। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী এই ইস্যুতে কেন্দ্রকে এক হাতে নিয়ে ক্ষোপ প্রকাশ করেছেন। প্রথম দিকে বিজেপি বিরোধীদের জানিয়েছিল যে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে সবকিছু করা হচ্ছে, কিন্তু বিরোধীরা এতেও চুপ না হওয়ায় এবার একে একে মুখ খুলতে শুরু করেছে বিজেপির উচ্চস্তরের নেতা। বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ কংগ্রেস ও TMC এর তুমুল নিন্দা করে বলেন, দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে জলাঞ্জলি দিয়ে ভোট ব্যাঙ্কের রাজনীতি করছে বিরোধীরা। শুধু এই নয় পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীর সাধারণ জ্ঞান

ভোট অধিকার বাতিল হবে নাগরিকপঞ্জি থেকে বাদ যাওয়া ৪০ লক্ষের জানালো নির্বাচন কমিশন।

Image
অনেক বিতর্ক আর জটিলতা সৃস্টি হয়েছিল নাগরিকপঞ্জি এর তালিকা প্রকাশ করা নিয়ে। কিন্তু সব জটিলতা কাটিয়ে অবশেষে প্রকাশ করা হয়েছে সেই নাগরিকপঞ্জি এর তালিকা। সেই তালিকায় নাম নেই প্রায় ৪০ লক্ষ মানুষের যারা অবৈধ ভাবে ১৯৭১ এর পর প্রবেশ করেছিল ভারতবর্ষতে। যদিও উপযুক্ত প্রমাণের ভিত্তিতে যাদের নাম বাদ গেছে তাদের আরো কয়েকবার সুযোগ দেওয়া হবে। এবার সেই নাগরিকত্ব বিতর্কের সাথে যুক্ত হল নুতন বিতর্ক সেটা হল ভোটাধিকার বিতর্ক। এনআরসি তাদের তালিকা প্রকাশ করার পর রেজিস্ট্রার জেনারেল শৈলেশের তরফ থেকে জানানো হয়েছে যে, ভারতবর্ষে লোকসভা ও বিধানসভা এই দুটি নির্বাচন প্রক্রিয়া চালনা করা হয় সম্পূর্ন অন্য একটি সংস্থার মাধ্যমে। তাই নাম না থাকা নাগরিকরা ভোট দিতে পারবেন কি না সেই বিষয়ে তিনি কোনো মন্তব্য করেন নি। ঠিক এই ঘটনার পরই ও.পি রাওয়াত যিনি মুখ্য নির্বাচন কমিশনার তিনি এক সংবাদ মাধ্যমকে একটি সাক্ষাৎকারে সাফ জানিয়েছেন শুধু মাত্র ভারতবর্ষের নাগরিকদেরই ভোট দেওয়ার অধিকার আছে। যারা ভারতবর্ষের নাগরিক নয় তারা কোনো পরিস্থিতিতেই ভোট দেওয়ার অধিকার পাবেন না। সুতরাং, তাঁর কথা থেকে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে যে সেই তালিকায় নাম না থাকা ল

‘বাংলায় বিজেপি এলে NRC করে গলা ধাক্কা দিয়ে বাংলাদেশে পাঠানো হবে অনুপ্রবেশকারীদের।’

Image
সারা দেশের জাতীয় রাজনীতি এখন একটা বিষয় নিয়েই তোলপাড় সেটা হল জাতীয় নাগরিক পঞ্জি ইস্যু। পিছিয়ে নেই বাংলাও। আমাদের রাজ্য রাজনীতি এই বিষয় নিয়ে সরব হতে বেশি সময় নেই নি। তৃণমূল থেকে বামপন্থী সকলেই বিরোধতা করছে এই পদক্ষেপের। ঠিক তখনই সেই বিষয় নিয়ে রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ পাল্টা সুর চড়ালেন। সোমবার বিধানসভা শেষ হবার পরে দিলীপ ঘোষ একটি সাংবাদিক সম্মেলন করেন সেখানে তিনি মন্তব্য করেন যে, ” পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি ক্ষমতায় আসার পর এই রাজ্যেও করানো হবে এনআরসি”। তারপর অনুপ্রবেশকারী হিসাবে যাদের নাম উঠে আসবে তাদের কে গলা ধাক্কা দিয়ে বাংলাদেশ পাঠানো হবে। এবং তিনি এটাও বলেন যে যারা তাদেরকে সাপোর্ট করবে তাদেরকেও ছেড়ে কথা বলব না। তাঁর কথায়, ভোটের লোভে সেই বাম আমল থেকে ভারতবর্ষতে অনুপ্রবেশ শুরু হয়েছে। শুধুমাত্র নিজেদের গদির লোভে সেই সময় কোনো প্রতিবাদ করেন নি বামফ্রন্ট সরকার। ঠিক সেই একই কারনে বর্তমান শাসক দল তৃনমূল সরকার এখন কোনো প্রতিবাদ করছে না। সোমবার আসমে চুড়ান্ত নাগরিকপঞ্জি প্রকাশ করা হয়েছে। সেখান দেখা গেছে অসংখ্য বাঙালি সহ ৪০ লক্ষ মানুষের নাম নেই সেই নাগরিকপঞ্জিতে। এর পরেই রাজনৈতিক মহল তোলপাড় হয়ে উঠেছে সেই

পাকিস্থানে ইমরান খানের ঘোষণায় সমস্যায় পড়লেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল।

Image
পাকিস্থানে নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে এবং পাকিস্থানের নতুন প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন ইমরান খান। ইমরান খানের দল তেহেরেকি এ ইনসাফ বহুমতের সাথে পাকিস্তানে ক্ষমতায় আসতে আসতে চলেছেন। নির্বাচনে জেতার পরেই ইমরান খান বড়ো ঘোষণা করেছেন। ইমরান খান বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী হলে উনি সরকারি আবাসনে থাকবেন না যাতে দেশের VIP সংস্কৃতি শেষ হয়। এখন যেই ইমরান খান ঘোষণা করেছেন যে উনি সরকারি বাংলোয় থাকবেন না সেই মাত্র এই নিয়ে ভারতের তুমুল চর্চা শুরু হয়ে গেছে। আপনি রাজনৈতিক জগৎ সম্পর্কে সক্রিয় হয়ে থাকলে জানবেন যে অরবিন্দ কেজরিওয়ালও দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী পদে বসার আগে এমন ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পরই সব ঘোষণা ভুলে যান কেজরিওয়াল। কেজরিওয়াল নির্বাচনের আগে বলেছিলেন যে উনি মুখ্যমন্ত্রী হলে সরকারি বাংলো, সরকারি গাড়ি, সিকিউরিটি গার্ড বা অন্য কোনো ধরনের সরকারি সাহায্য নেবেন না। কিন্তু হলো ঠিক ঘোষণার বিপরীত। মুখ্যমন্ত্রী পদে বসার সাথে সাথে উনি সরকারি আবাসে শিফট হয়ে যান এবং আরো অন্যান্য সুবিধাও নিতে থাকেন যাতে সবার কাছে হাসির পাত্রে পরিণত হন আপ নেতা কেজরিওয়াল।এখন ইমরানের ঘোষণার পর কেজরিওয়ালের উপর আক্রমণ করেছেন কু

তৃণমূলকে উপড়ে ফেলতে আগস্ট মাস থেকে শুরু হচ্ছে রাজ্য বিজেপির মাস্টারপ্ল্যান।

Image
রাজ্যে এখন অন্য বিরোধী দল থেকে যে ভাবে মানুষ বিজেপিতে যোগদান করছেন তা দেখে খুশি কেন্দ্র বিজেপি। রাজ্যের মানুষ যে ভাবে বিজেপিকে গ্রহন করছেন সেটা খুবই ভালো খবর বিজেপি দলের কাছে। তাই তারা ২০১৯ শে আমাদের রাজ্য থেকে অনেক বেশি পরিমানে আসন দখল করার জন্য। এবং রাজ্যে তাদের ফল আরও ভালো করবার জন্য এবার তারা নিয়ে চলেছে বড়ো পদক্ষেপ। ২০১৯ শের লোকসভা ভোটের আগে রাজ্যের শাষক দলকে পুরোপুরিভাবে কোণঠাসা করার জন্য এবার বিজেপি নেতারা জেলায় জেলায় কর্মসূচি করবেন। রাজ্য বিজেপির তরফ থেকে পাওয়া খবর অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ এর বিভিন্ন গ্রাম গুলি তে গিয়ে গিয়ে কর্মসূচি করবেন দলের রাজ্য নেতৃত্ব বৃন্দ। শুধু তাই নয় তাদের সাথে সেই কর্মসূচিতে অংশ নেবেন কেন্দ্রের বিজেপি নেতারাও। সেই কর্মসূচি চলবে পুরো অগাস্ট মাস জুড়ে। এই একমাস জুড়ে টানা যে কর্মসূচি গ্রহন করা হচ্ছে সেখানে মূলত তুলে ধরা হবে বর্তমান রাজ্য সরকারের কাজের ব্যর্থতার নানান দিক গুলি। অন্যদিকে এই কর্মসূচিতে তুলে ধরা হবে মোদী সরকারের বিভিন্ন জনকল্যাণমুখী প্রকল্প গুলির কথা, যেগুলির ব্যাবহার করে দেশের অনেক গরিব মানুষ উপকৃত হয়েছেন। তাদের লক্ষ্য এই প্রকল্প গুলি সম্পর্কে মান

পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী কে হবেন এই সার্ভেতে এগিয়ে নরেন্দ্র মোদী! বাকিরা কত ভোট পেলেন জানলে অবাক হবেন।

Image
২০১৯ এ দেশে লোকসভা নির্বাচনে আর সেই হিসেবে রাজনৈতিক দলগুলি কেন্দ্রের ক্ষমতা নিজেদের হাতে পাওয়ার জন্য প্রচারে নেমে পড়েছে। দেশে প্রধানমন্ত্রীর পদ একটা হলেও এর দাবিদার অনেকে উঠে আসছে। একদিকে কংগ্রেসের রাহুল গান্ধী নিজেকে নরেন্দ্র মোদীর সাথে টক্কর নেওয়ার জন্য সবথেকে উপযুক্ত মনে করছে। অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল সমর্থকরা মমতা ব্যানার্জীকে দেশের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখার স্বপ্ন দেখছেন। পিছিয়ে নেই কেজরিওয়াল, মায়াবতীরাও। এই অবস্থায় দেশের এক বড় রাজনীতিকার ও বিশেষজ্ঞ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সার্ভে করছে। এই সার্ভে অনুযায়ী এখন পর্যন্ত যে পরিসংখ্যান সামনে এসেছে তা অবাক করার মতো। সার্ভের পরিসংখ্যান দেখে বিরোধীদের রাতের ঘুম উড়ার অবস্থা হয়েগেছে। আপনাদের জানিয়ে দি, দেশের বড়ো রাজনীতিবিদ প্রশান্ত কিশোর তার ওয়েবসাইট ‘ন্যাশনাল এজেন্ডা ফোরাম’ এর মাধ্যমে নির্বাচনে নেমে পড়েছে। এই সার্ভেতে দেশের সবথেকে পছন্দের নেতা এবং দেশের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলির ব্যাপারে মানুষের কাছে রায় চাওয়া হয়েছে। এই ওয়েবসাইটে এর সার্ভেতে এখনো পর্যন্ত যা পরিস্থিতি রয়েছে সেই অনুযায়ী নরেন্দ্র মোদীকে নিজের নেতা মনে করা ভোট পড়েছে

‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ভয়ে লুকিয়ে বেড়াতেন ইমরান খান।’

Image
পাকিস্থানের প্ৰধানমন্ত্রী পদে আসতে চলেছেন পাকিস্থানের প্রাক্তন ক্রিকেটার ইমরান খান। আপনাদের জানিয়ে রাখি, ইমরান খান পাকিস্থানকে ভারতের মতো করে সাজানোর স্বপ্ন দেখিয়ে এবং কাশ্মীরকে পাকিস্থানের অন্তর্ভুক্ত করার প্রতিশত্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় আসতে চলেছেন। ইমরান খান পাকিস্থানীদের কাছে যে শুধু ভারতবিরোধী কথা বলে ভোটে জিতেছেন এই নয়, একইসাথে ভোটের প্রচারের প্রথম দিকে মোদীর সততা ও কাজের সুনাম করে ভোট চাইতেন এই ইমরান খান। তবে ইতিহাসে এমন সময় পেরিয়েছে যখন এই ইমরান খান নরেন্দ্র মোদী থেকে লুকিয়ে বেড়িয়েছেন। ইমরান খান যে নরেন্দ্র মোদীর থেকে এড়িয়ে চলতেন তা ইমরান খানের উপর লেখা পুস্তক ‘ইমরান vs ইমরান দা আনটোল্ড স্টোরি’ এ প্রকাশিত করা হয়েছিল। উদাহরণস্বরূপ কয়েকটি ঘটনাকেও তুলে ধরা হয়েছে ইমরান খানের উপর লেখা বইতে। ২০০৬ সালে যখন নরেন্দ্র মোদী গুজরাটের মূখ্যমন্ত্রী ছিলেন সেই সময় এক সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ইমরান খান। ওই সম্মেলনে বক্তা হিসেবে নরেন্দ্র মোদী ও ইমরান খানকে আমন্ত্রণ করা হয়েছিল। ইমরান খান জানতেন না যে ওই সম্মেলনে নরেন্দ্র মোদী থাকবেন। ইমরান খান যখন আসনে বসেন তখন দেখেন যে নরেন্দ্র মোদী তার দিকে এগিয়ে আসছে।

যোগী আদিত্যনাথের চলন্ত গাড়ি দেখে ডাক দেন এই বৃদ্ধা মহিলা, তারপর যোগীজি যা করলেন তা আপনার মন জয় করবে।

Image
উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যানাথ যিনি দেশে প্রধানমন্ত্রী মোদীর পর দ্বিতীয় সবথেকে জনপ্রিয় নেতা। আদিত্যানাথ যোগী গোরক্ষনাথ ধামের সবথেকে মহন্ত এবং একজন হাট যোগী একথা সকলেই জানেন। কিন্তু আজ যোগী আদিত্যানাথের এমন এক ঘটনা জানাব যে রূপ আপনারা যোগীজির দেখেননি। এই ঘটনার পর আপনারও বুঝতে পারবেন যে যোগী আদিত্যানাথ সাধারণ মানুষের জন্য শুধু মুখ্যমন্ত্রী নন বরং একজন সেবক। ঘটনাটি ১৬ জুলাইয়ের , যেদিন যোগী আদিত্যানাথ গোরক্ষনাথ সাংকৃত বিদ্যাপীঠে ভূমি পূজন করার পর ফিরে যাচ্ছিলেন। মুখ্যমন্ত্রীর কাফিলা রাস্তায় এগিয়ে যাচ্ছিল সেই সময় এক বৃদ্ধ মহিলা উনাকে ডাকতে শুরু করেন। আওয়াজ শোনার পরেই মুখ্যমন্ত্রীর কাফিলা দাঁড়িয়ে যায় এবং যোগী আদিত্যানাথ নিজের গাড়ি থেকে নেমে ওই বৃদ্ধ মহিলার কাছে যান। একটা ডাকে মুখ্যমন্ত্রী গাড়ি থেকে নেমে তার কাছে চলে আসা দেখে মুখ্যমন্ত্রী ভাবুক হয়ে পড়েন এবং যোগীজির হাত ধরে কাঁদতে শুরু করেন। আসলে যোগী আদিত্যানাথ মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার আগে উনি গোরক্ষপুর থেকে সাংসদ ছিলেন যার কারণে উনি এই এলাকার মানুষদের খুব কাছের মনে করেন। এই এলাকার প্রত্যেকে জনমানুষের সুখ দুঃখকে নিজের মনে করে তাদের কাছে

“২০২২ এর মধ্যে প্রত্যেক গরিব ব্যাক্তিদের কাছে থাকবে পাকা বাড়ি।”

Image
২০১৪ সালে লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি বিপুল ভোটে জয়ী হবার পর দেশের প্রধানমমন্ত্রী পদে বসেন শ্রী নরেন্দ্র মোদী মহাশয়। প্রধানমন্ত্রী হবার আগে তিনি গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রী পদে ছিলেন ১৫ বছর। মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন তিনি গরিবদের জন্য অনেক কিছু উন্নয়নমূলক কাজ করেন যে কারণে গোটা দেশের সবথেকে জনপ্রিয় মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দেশে নাম ছড়িয়ে পড়ে। প্ৰধানমন্ত্রী বরাবরই গরিবদের পাশে দাঁড়ানোর ইস্যুকে প্রধান লক্ষ রেখে কাজ করার কথা বলে এসেছেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কেন্দ্রে আসার পরেই আবাস যোজনা চালু করেছিলেন যার মূল্য উদেশ্য দেশের গরিব মানুষদের জন্য বাড়ি প্রদান করা। শনিবার প্রধানমন্ত্রী লখনউতে একটি অনুষ্ঠানে যোগদান করেন। সেখানে তিনি তার বক্তৃতা রাখার সময় বলেন যে ২০২২ সালের মধ্যে দেশের সমস্ত গরিব মানুষকে তাদের নিজের বাড়ি করে দেবে কেন্দ্র সরকার। কাউকে আর রাস্তাঘাটে দিন কাটাতে হবে না। ঠাণ্ডায় আর কোনো গরিব মানুষের কষ্ট হবে না। সবার জন্য মাথা গোঁজার মত আশ্রয় করে দেবে মোদী সরকার। ২০২২ সালে পরে কেউ আর গৃহহীন থাকবেন না।এই বছর অম্রুত, স্মার্ট সিটি প্রকল্প ও প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার তিন বছর পূর্তি হয়েছে। সেই উপলক্ষ্

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে নিয়ে বড়ো ভবিষ্যতবাণী করলেন বিখ্যাত জ্যোতিষীচার্য! যোগী আদিত্যানাথকে নিয়েও করলেন মন্তব্য।

Image
২০১৯ এ নির্বাচন যতই সামনে আসছে দেশের রাজনৈতিক দলগুলির লড়াই আরো তীব্র হয়ে উঠছে। ২০১৯ প্রধানমন্ত্রী পদে বসার জন্য মায়াবতী থেকে মমতা, কেজরিওয়াল থেকে রাহুল গান্ধী সকলেই জোরদার প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে। নরেন্দ্র মোদীর সাথে নির্বাচন লড়াইয়ে পারা যাবে না একথা স্বীকার করে তারা মহাজোটবন্ধন গড়তেও উদ্যেগ নিয়েছে। কিন্তু এর মধ্যে দেশের বিখ্যাত জ্যোতিষী লাস্তুর বেজান দারুযালা এমন ভবিষৎবাণী করেছেন যা শোনার পর বিরোধীদের চিন্তা দ্বিগুন হয়েছে। আমেদাবাদের এক কলেজের ইংরাজীর অধ্যাপক এই বিখ্যাত জ্যোতিষী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ২০১৯ এর সময়কাল নিয়ে বড় ভবিষ্যতবাণী করেছেন। দারুয়লা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ৩ মার্চ ২০১৯ থেকে আরো শক্তিশালী নেতা রূপে মাঠে নামবেন। জ্যোতিষীচার্য এটাও জানান যে নির্বাচনের সময় গ্রহ নক্ষত্র নরেন্দ্র মোদীর সাথে থাকবে আর এই গ্রহ নক্ষত্রের তেজ এতটাই প্রবল যে এটা ভাঙার শক্তি বিরোধীদের কাছে নেই। জ্যোতিষী বেজান দারুয়ালা জানিয়েছেন, নরেন্দ্র মোদীর কুন্ডলি বৃশ্চিক লগ্নের সেইমতো এই বৃশ্চিকে কেতু খুব লাভবান হবে। বৃশ্চিক লগ্নের জন্য বৃহস্পতি পঞ্চমেশে থাকবে এই স্থিতি যে জাতকের মধ্যে

সরকারি স্কুলকে করা হয়েছিল মাদ্রাসা! যোগী আদিত্যানাথ এর কড়া পদক্ষেপে বিরোধ কংগ্রেসের।

Image
উত্তরপ্রদেশের পূর্ব মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ যাদব সব কাজে নিজের অবদান দেখান কিন্তু সরকারি স্কুলের ইসলামিকরণ হচ্ছিল সেই ব্যাপারে তিনি এখন চুপ করেই আছে। উত্তরপ্রদেশে মায়াবতীয় আমলে যা অবস্থা হয়েছিল তার থেকেও খারাপ অবস্থা হয়েছিল অখিলেশ যাদবের আমলে। এটা তো উত্তরপ্রদেশের জনগণের ভাগ্য ভালো যে এখন রাজ্যে যোগী শাসন এসেছে নাহলে রাজ্যের ইসলামিকরনের পক্রিয়া খুব দ্রুতগতিতে এগোচ্ছিল। কোনো রাজ্যে সরকারি স্কুলে বা সরকারি অন্য কাজে সরকারের বা স্থানীয় প্রশাসনের অনুমতি বা সাহায্য ছাড়া পরিবর্তন করা সম্ভব নয়। আর সেই মতো অখিলেশ আমলে উত্তরপ্রদেশের বেশকিছু স্কুলের নাম পরিবর্তন করে ফেলা হয়েছিল। সরকারি স্কুলের নামের আগে যোগ করে দেওয়া হয়েছিল ইসলামিয়া শুধু তাই নয়, প্রত্যেক সরকারি স্কুল যেখানে রবিবার ছুটি থাকে সেখানে মুসলিম বহুল এলাকায় এই স্কুলগুলিতে রবিবারের বদলে ছুটি থাকতো শুক্রু বার। এমনকি স্কুলে সমস্তকিছু পড়ানো হতো উর্দু ভাষায়। উত্তরপ্রদেশের বলিয়া জেলায় এইরকম বেশকিছু স্কুল নজরে আসে যোগী প্রশাসনের। আর তৎক্ষনাৎ শুরু হয় কড়া পদক্ষেপ। যোগী সরকারের নির্দেশে সাথে সাথে পেইন্টার এনে মুছে ফেলা হয় ইসলামিয়া শব্দগুলি। সমস্ত বিষ

আবার দেশভাগের হুমকি দিলেন কট্টরপন্থী নেতা মুজফফর হুসেইন বৈগ ।

Image
কিছুদিন আগেই ভারতকেও বিভক্ত করার হুমকি দিয়েছিলেন জম্মুকাশ্মীরের মুসলিম ধর্মগুরু তথা গ্রান্ড মুফতি, যা নিয়ে সারা দেশে হৈচৈ শুরু হয়েছিল। জম্মুকাশ্মীরের গ্রান্ড মুফতি নাসির উল ইসলামের বক্তব্য ছিল যদি সরকার দেশে শরিয়া আদালত তৈরি করতে না দেয় তাহলে মুসলিমদের উচিত ভারতকে ভেঙে নতুন দেশের দাবি তোলা। সেই বিতর্কের জের কাটতে না কাটতেই আবার এক কট্টরপন্থীর দেশভাগের হুমকি দেশবাসীকে চিন্তায় ফেললো। আসলে মুজফফর হুসেইন বৈগ নামে এক নেতা জম্মু কাশ্মীরের পিপলস ডেমোক্র্যাটিক পার্টি (PDP)-র সাথে বহু দিন ধরে যুক্ত। তিনি এখন সেই পার্টির একজন নাম করা নেতাও । মুজফফর হুসেইন বৈগ এক সভায় মুসলিম সম্প্রদায়কে উস্কানি দেওয়ার জন্য বলেন যে “দেশ কে আবার ভাগ করে দিতে হবে, যদি এই ভাবে মুসলিম হত্যা বন্ধ না করা হয়।” তিনি এই দিন জম্মু কাশ্মীরের শ্রীনগর এলাকাভুক্ত একটি জায়গায় জনসভা করে, সেখানে তিনি নিজের বক্তৃতায় বলেন যে, যদি গো-হত্যার নামে মুসলিম দের যেভাবে হত্যা করা হচ্ছে সেটা যদি অতিসত্বর বন্ধ না করা হয় তাহলে দেশের সরকারকে এর খেসারত দিতে হবে। সেই সঙে তিনি ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের কথা মনে করিয়ে দেন। সেই বয়ান যখন তিনি দিচ্ছিলেন তখন

মমতা ব্যানার্জীর হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করা উচিত বলে তীব্র আক্রমণ করলেন বিজেপি মন্ত্রী।

Image
পশ্চিমবঙ্গে মমতা ব্যানার্জীর শাসনকালে প্রথম দিকে রাজনীতিতে সাম্প্রদায়িক রং উঠে না এলেও। বর্তমানে মমতা ব্যানার্জীর সরকারের উপর মুসলিম তোষণের অভিযোগ বার বার করছে বিরোধীরা। বিশেষ করে রাজ্যে বিজেপি শক্তিশালী হওয়ার মূল কারণ তৃণমূল সরকারের মুসলিম তোষণ। যদিও এই দাবি মানতে নারাজ মমতা ব্যানার্জীর পার্টি। সম্প্রতি মমতা তোষণের উপর মুখ খুললেন বিজেপির এক বড়ো নেতা। মমতা ব্যানার্জীকে হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করার কথা বললেন বিজেপি নেতা যশবন্ত সিং যাদব। তিনি মমতা কে হিন্দুত্বের প্রশ্ন তুলে আক্রমণ করলেন, সেই পাশাপাশি তিনি জানান যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে দেওয়া উচিৎ। সেই সাথে বিজেপি নেতা যশবন্ত সিং যাদব প্রশ্ন তোলেন মুখ্যমন্ত্রীর মানসিক সুস্থতা নিয়েও। সম্প্রতি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ডানপন্থী সংগঠনদের নিয়ে একটি মন্তব্য করেন। সেই মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় রাজস্থানের শ্রমমন্ত্রী যশবন্ত সিং যাদব মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দেশ প্রেম ও জ্ঞান নিয়ে প্রশ্ন করেছেন। তিনি বলেন যে একজন সাধারন মানুষের দেশের প্রতি যে ভালোবাসা থাকা দরকার সেটাও মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেই। তিনি বলেন যে হিন্দু সং

অবৈধ জবাইখান বন্ধ করার পর চমৎকার বক্তব্য দিলেন যোগী আদিত্যানাথ।

Image
২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বিজেপি ভারতের শাসনকার্য তাদের হাতে নিয়েছিল। কেন্দ্রে বিজেপি আসার পর থেকে বিজেপি রাজ্যগুলিতে এমনভাবে বিস্তার করেছে যে দেশের প্রায় ৮০% স্থানে বিজেপি ও তার সহযোগীদের শাসন রয়েছে। গরিব ও পিছিয়ে পড়া মানুষদের সসক্তিকরণ করার জন্য মোদী সরকার দেশে বহু বড় বড় পদক্ষেপ নিয়েছে যা দেশের অবস্থার অনেকটা পরিবর্তন করেছে। এখন দেশের বেশিরভাগ রাজ্যে বিজেপি সরকার থাকার জন্য দেশের বিকাশ এখন বহু দ্রুত গতিতে বৃদ্ধি পেয়েছে। উত্তরপ্রদেশে দেশের সবথেকে বড় রাজ্য যেখানে আগের বছর নির্বাচনে জনগণ বিজেপির উপর ভরসা করে প্রচন্ড বহুমতের সাথে জিতিয়েছিল। এই জয়লাভের পর উত্তরপ্রদেশে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে যোগী আদিত্যনাথকে নির্বাচন করা হয়েছিল। উত্তরপ্রদেশের শাসন ক্ষমতা নিজের হাতে পাওয়ার পর যোগী আদিত্যনাথ এমন এমন পদক্ষেপ নিয়েছিলেন যা সকলকে দেশবাসীকে চমকে দিয়েছিল। আর সেই কারণেই যোগী আদিত্যনাথ প্রধানমন্ত্রী মোদীর পর দেশের ২ য় সকবথেকে জনপ্রিয় নেতায় পরিণত হন। যোগী আদিত্যনাথের সেইসব সিদ্ধান্তের মধ্যে অবৈধ জবাইখানা বন্ধ করা, সমস্ত ধার্মিক স্থলথেকে লাউড স্পিকার সরিয়ে ফেলা, মেয়েদেরকে খারাপ ব্যাক্তিদের হাত থে

চীন ও শিকাগোর পর এবার দিল্লীতেও বাতিল মমতার অনুষ্ঠান।

Image
একদিকে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী যখন নরেন্দ্র মোদীকে কেন্দ্র থেকে সরানোর জন্য সকল বিরোধীদের ডাক দিয়েছেন।তখন ফের আরও একবার ধাক্কা খেতে হলো রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। আবার একবার তার অনুষ্ঠান বাতিল করল আয়োজক কতৃপক্ষ। আগামী ১ ই অগাস্ট দিল্লির খ্যাতনামা সেন্ট স্টিফেন্স কলেজে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেবার কথা ছিল মূখ্যমন্ত্রী মমতার। কিন্তু নানান নিয়মকানুনের কথা মাথায় রেখে কলেজ কতৃপক্ষ সেই কর্মসূচি বাতিল করেছে। তবে এই প্রথম নয়, গত কয়েক মাস ধরে মূখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বেশ কয়েকটি কর্মসূচি বতিল হয়ে গিয়েছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল চিন সফর। গত মাসে তার চিন সফরে যাওয়ার কথা থাকলেও সেটা বাতিল করে দেওয়া হয় চিনা সরকারের তরফ থেকে। তারা জানান যে, তারা এখনও ঠিক করতে পারেন নি যে কোন প্রতিনিধি মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করবেন। তাই এই সফর তারা বাতিল করতে বাধ্য হয়। যদিও রাজ্য সরকার বিদেশমন্ত্রকের উপর অভিযোগ আনেন যে, বিদেশমন্ত্রক মমতার সফর নিয়ে কোনো আগ্রহ দেখায় নি তাই এই সফর বাতিল হয়েছে। পরে অবশ্য সুষমা স্বরাজের দফতর সেই অভিযোগ খারিজ করে দেন। এর পর তার চিকাগো সফরে যাওয়ার কথা ছিল তৃণমূল নে

২০১৯ এ নরেন্দ্র মোদী প্রধানমন্ত্রী হওয়া উচিত,৫ বছর যথেষ্ট নয়:কঙ্গনা রানাউত।

Image
এমনিতে বলিউড পাকিস্থান প্রেমী ও হিন্দুবিদ্বেষী মানুষের জন্য পাকে পরিনত হয়েছে ,কিন্তু কোথায় আছে পাকে পদ্মও ফোটে। এই বলিউডে কিছু কিছু মানুষ আছেন যারা যুক্তিযত কথা বলেন এবং দেশের হিতে কথা বলেন। বলিউডের এইরকম মানুষদের একজন কঙ্গনা রানাউট যিনি আগেও দেশের হিতে কথা বলেছেন। কাল মুম্বাইতে চলো জিততে হ্যায় নামক একটা স্ক্রিনিংয়ে অমিত শাহ, পীযুষ গোয়েলের সাথে বলিউডের কঙ্গনা রানউট, অক্ষয় কুমার, আমিশা প্যাটেল এবং খেলার জগতের থেকে শচীন টেন্ডুলকার সহ বেশকিছুজন উপস্থিত ছিলেন। এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বায়োপিক নিয়েও আলোচনা হয়। অনুষ্ঠান চলাকালীন এক সাংবাদিকের কাছে কঙ্গনা, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সম্পর্কে যা বলেন তা মনকে ছুঁয়ে যাওয়ার মতো। কঙ্গনা বলেন, মোদী দেশের জন্য সবথেকে ভালো বিকল্প। মোদী নিজের খানদানের জন্য প্রধানমন্ত্রী হননি বরং উনি উনার কঠোর পরিশ্রম ও ক্ষমতার কারণে এই স্থানে পৌঁছেছেন। একই সাথে কঙ্গনা বলেন, দেশ যে অবস্থায় ছিল সেই অবস্থা থেকে দেশকে ঠিক করার জন্য ৫ বছর খুব কম সময় তাই মোদীজিকে আবার প্রধানমন্ত্রী পদে বসানো উচিত। কঙ্গনার কথায় যে যুক্তি রয়েছে একথা অস্বীকার করা যায় না কারণ

সোনু নিগমের পর এবার রাজ ঠাকরে! নামাজ পড়া নিয়ে বড়ো প্রশ্ন তুললেন নব নির্মাণ সেনার সভাপতি।

Image
মহারাষ্ট্রের নবনির্মাণ সেনা প্রমুখ রাজ ঠাকরে প্রায় তার বিতর্কিত বয়ানের জন্য সংবাদে জুড়ে থাকেন। এখন আরো একবার রাজ ঠাকরে চরম বিতর্কিত মন্তব্য করে সমালোচকদের মধ্যে হৈচৈ মাতিয়ে তুলেছেন। রাজ ঠাকরে মুসলিমদের আজান নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করে লউডস্পিকারে আজান পড়ার উপর প্রশ্ন করে বসেছেন। ঠাকরে মুসলিম সম্প্রদায়ের উদেশ্য বলেন আজান বাড়িতে পড়ুন, রাস্তায় কেন পড়া হচ্ছে? গুরুপূর্ণিমা উপলক্ষে এক সমাবেশকে সম্বোধন করে রাজ ঠাকরে আমি আজ মহারাষ্ট্র ও দেশের মুসলিমদের বলতে চাই যে সকালের আজানের জন্য তোমাদের লাউডস্পিকার কেন চাই? কাকে জানাতে চাও? শুধু এই নয় রাজ ঠাকরে বলেন নামাজ পড়তে চাও তো ঘরে পড়ো রাস্তায় কেন পড়ো? সকলে নিজের নিজের দায়িত্ব নিজে বুঝে নাও। যাতে দেশ বা রাজ্যে কোনো প্রকারের সংঘর্ষ না বাঁধে। রাজ ঠাকরে মারাঠা আন্দোলনকে সমর্থন করে বলেন যে সরকারের উচিত সুরক্ষার সুবন্দোবস্ত করা। এই ব্যাপারে সরকারের উপর আক্রমণও করেন রাজ ঠাকরে। উল্ল্যেখ, বিখ্যাত গায়ক সোনু নিগমও একবার এই আজান নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য দিয়েছিলেন। সোনু নিগম ২০১৭ তে লাউডস্পিকারে আজান পড়া নিয়ে নিজের আপত্তি প্রকাশ করেছিলেন। সোনু নিগম বলেছিলেন, আমি মুসল

মোদী v/s মনমোহন: প্রধানমন্ত্রীর বিদেশ যাত্রা নিয়ে বেরিয়ে এলো চমক দেওয়া তথ্য।

Image
কেন্দ্রে বিজেপি সরকার এই ৪ বছরে আসা হয়েছে। আর এই কয়েক বছরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে ভারত যেভাবে বিকশিত হয়েছে তা এখন পুরো বিশ্বে প্রশংসিত হচ্ছে। ভারতের আর্থিক বৃদ্ধি বড়ো বড়ো উন্নত দেশকে পেছনে ফেলে দিয়েছে। আজ ভারত আন্তর্জাতিক স্তরে যে সম্পর্ক গড়ে তুলেছে তার পেছনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর অটুট পরিশ্রম রয়েছে। কিন্তু বিরোধীরা প্রধানমন্ত্রীর বিদেশ যাত্রার খরচ নিয়ে বহুবার নরেন্দ্র মোদীজিকে আক্রমণ করেছে। আপনাদের জানিয়ে দি, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং এর বিদেশ যাত্রার খরচের পরিসংখ্যান বেরিয়ে এসেছে যা এবার বিরোধীদের মুখে লাগাম লাগানোর জন্য যথেষ্ট। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, পূর্ব প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং এর থেকে বেশিদিন বিদেশ যাত্রা করেছেন ঠিকই কিন্তু মোদীজি উনার তুলনায় কত খরচ করেছেন সেটা এড়িয়ে যাওয়ার বিষয় নয়। একোনোমিস টাইমস নরেন্দ্র মোদী ও মনমোহন সিং এর সময়ের বিদেশ যাত্রার সমীক্ষা করেছে। একোনোমিস টাইমস মনমোহন সিং এর প্রথম ৪ বছর এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ৪ বছরের যাত্রার অধ্যয়ন করেছে। বিরোধীরা মোদীজির বিদেশ যাত্রা নিয়ে হট্টগোল করলেও অব

নরেন্দ্র মোদীর একটা অটোগ্রাফের জন্য লাগাতার বিয়ের প্রস্তাব আসছে রীতার কাছে।

Image
কিছু দিন আগে মেদিনীপুরে মোদীজি একটি জনসভা করেন। সেখানে অনেক মানুষ যান। খুব ভিড়ের জন্য সেখানকার প্যান্ডেলের কিছুটা অংশ ভেঙে পড়ে। তার ফলে সেখানে উপস্থিত কয়েক জন মানুষ আহত হয়। তাদের কে নিয়ে যাওয়া হয় মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজে। সেই আহত ব্যাক্তিদের মধ্যে ছিলেন ‘রীতা মুদি নামে এক তরুনী। তাদের কে সেখানে দেখতে যান দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী মহাশয়। তিনি সেখানে তাদেরকে দেখতে গিয়ে ‘রীতা মুদি নামে ওই তরুণীকে একটা কাগজে অটোগ্রাফ দিয়ে আসেন এবং সেই কাগজে লিখেন যে, ‘রীতা মুদি তুমি সুখে থাকো’। শুধু এইটুকু লিখাই এখন বদলে দিয়েছে বাঁকুড়ার তরুণীর জীবন। এক মুহুতে পালটে যায় তার জিবনের সমীকরন। কারন তাকে যে ব্যাক্তি অটোগ্রাফ দিয়েছিলেন তিনি হলে ভারতবর্ষের প্রধানমন্ত্রী মাননীয় শ্রীযুক্ত নরেন্দ্র দামোদর দাস মোদী। ১৯ বছর বয়সি রীতা মুদির জীবন পালটে দিয়েছেন মোদী হাতে লেখা সেই কয়েক টি শব্দ। রাতারাতি তিনি খ্যাতনামা হয়ে উঠেছেন। রানিবাঁধের শালগেড়ার বাসিন্দার রীতা মুদির জিবনে সেই খ্যাতির সাথে এসেছে সামান্য পরিমানে বিড়ম্বনাও। আর সেই বিড়ম্বনা হল সেই দিনের পর থেকে একের পর এক বিয়ের প্রস্তাব আসছে তার কাছে। এত ভালো ভাল

বেরিয়ে এলো সবথেকে জনপ্রিয় ব্যাক্তিদের লিস্ট! প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর স্থান জানলে অবাক হবেন।

Image
দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর লোকপ্রিয়তা দেশ ও দেশের বাইরে দিন বেড়েই চলেছে যা দেখে সমস্যায় পড়েছে বিরোধী দলগুলি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীজির লোকপ্রিয়তাকে নজরে রেখে আগে যে সার্ভে গুলি বেরিয়েছিল তা পুরো বিশ্বকে অবাক করেছিল। এবার আরো একবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর লোকপ্রিয়তা নিয়ে সার্ভে বেরিয়ে এসেছে যা বিরোধী নেতানেত্রীদের ঘুম করে নেবে। আসলে বিশ্বব্যাপী অনেক এজেন্সি বহ বিষয়ের উপর সার্ভে বের করে যার মধ্যে বিশ্বের জনপ্রিয় ব্যাক্তিদের উপরেও নিরীক্ষণ করে থাকে সংস্থাগুলি। এখন বিশ্বব্যাপী করা সার্ভেতে ভারতীয়দের স্থান থাকা দেশের জন্য গর্বের বিষয়। আর যদি সেই তালিকায় দেশের প্রধানমন্ত্রীর মতো ব্যাক্তির নাম থাকে তাহলে তো দেশের মানুষের গর্ব অনেকাংশে বৃদ্ধি পায়। সম্প্রতি এমনি একটা সার্ভের সূচি প্রকাশিত হয়েছে যেখানে প্রধানমন্ত্রী এমন স্থান পেয়েছে যা সকলকে চমকে দেওয়ার মতো। আসলে ইউ গভ নামে একটা সংস্থা ভারতের সবথেকে প্রশংসিত ব্যাক্তিদের তালিকা বের করেছে। এই সার্ভে শুধুমাত্র রাজনীতির উপর করা হয়নি বরং সার্ভে দেশের রাজনৈতিক,ব্যাবসা বাণিজ্য,খেলাধুলা,সংগীত,সাহিত্যিকের মতো নানা বিষয়ে লোকপ্রিয় মানুষদে

হিন্দুদের আস্থার সন্মান রাখতে বড়ো পদক্ষেপ নিলেন যোগী আদিত্যনাথের সরকার।

Image
হিন্দুদের ইস্ট দেবতা ভগবান শিব। এই বাবা শিবের উপাসনা করার জন্য উনার ভক্তরা অনেকটা পথ অতিক্রম করে জল ঢালেন বাবার মাথায়। দেশের প্রায় সমস্ত জায়গায় হিন্দুরা বাবা শিবের পুজা করে থাকেন এই শ্রাবণ মাসে। ভক্তরা বাবা ভোলানাথের মাথায় জল দিয়ে পুণ্যলাভ করেন। সেই জন্যই বাবা শিবের মাথায় জল ঢালার জন্য কাওয়ার যাত্রা নামক একটি বিশেষ যাত্রা প্রচলিত আছে বিহার এবং উত্তর প্রদেশের এলাকাগুলিতে । সেটি আগামীকাল থেকে শুরু হতে চলেছে। দেশের সব জায়গা থেকে শিব ভক্তরা সেই যাত্রায় অংশগ্রহন করেন ভাগবান শিবের মাথায় জল ঢালার জন্য। কিছু না খেয়ে দীর্ঘ পথ পায়ে হেঁটে অতিক্রম করে বাবা শিবের মাথায় জল ঢেলে পুন্যতা লাভ করা হয় এটাই দীর্ঘদিনের রীতিনীতি। প্রতিবারের মতোই এবারও উত্তরপ্রদেশের যোগী সরকার নজর রাখছেন শিব ভক্তদের যাত্রা পথে। তাদের যাতে কোনো রকম অসুবিধা না হয় সেই দিকে নজর রাখা হচ্ছে প্রশাসনের তরফ থেকে। তবে এরার উল্লেখযোগ্য হল যে রাস্তা দিয়ে শিব ভক্তরা হেঁটে যান সেই রাস্তাতে সমস্ত মাংসের দোকান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে প্রশাসনের তরফ থেকে। হিন্দুদের আস্থার উপর খেয়াল রেখেই এই পদক্ষেপ নিয়েছে যোগী আদিত্যনাথের সরকার। এছাড়াও যারা কাঁধ